'Diabetes' রোগ ও ইহার দুস্চিন্তা ।
Diabetes কি ? এবং এই রোগ সম্পর্কীয় ভূল ধারনার জন্য ডায়বেটিস রোগীরা বিভিন্ন ধরনে সমস্যার সন্মূখীন হয়ে থাকেন। ডায়বেটিস বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে, তার ভিতর আমাদের ভারত বর্ষে সাধারনত চার প্রকার ডায়বেটিস রোগী চিহ্নত করা হইয়াছে। বর্তমান ভারত বর্ষে জনসংখ্যার 30% শতাংশ লোক ডায়বেটিস রোগে আক্রান্ত হয়ে আছেন।
চার প্রকারের ডায়বেটিস রোগ গুলি হল ; টাইপ ওয়ান (Type 1), টাইপ টু (Type Two), জেস্টেসনেল ডায়বেটিস (Gestational Diabetes) এবং প্রি-ডায়বেটিস (Pre-Diabetes) ।
1. টাইপ ওয়ান (Type 1) : জন্ম হইতে জীবন কাল পর্যন্ত এই প্রকারে রোগী ডায়বেটিস রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী এই প্রকারের রোগী ডায়বেটিস রোগ দমন বা কমিয়ে রাখিতে পারে । এই প্রকারের রোগী সর্বদা বংশানুক্রমিক ভাবে বা জন্মকালে পেনক্রেয়ার্চ এ কোনো ধরনের আঘাত প্রাপ্ত হয়ে বা মাত্রী গর্ভ অবস্থায় এলকোহল বা মাদক দ্রব্যাদি শেবনের ফলে হতে পারে । ভারত জনসংখ্যার শতকরা 5% লোক এই পর্যায়ের ডায়বেটিস রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে । নিয়মিত ঔষদাদি গ্রহন ও শারিরীক ব্যাম ও ধ্যানাদি দ্বারা ডায়বেটিস রোগ দমন করা যায়।
2. টাইপ টু (Type 2) : এই পর্যায়ের ডায়বেটিস রোগী সাধারনত জন্ম অবস্থার পর হইতে আক্রান্ত হয়ে থাকে বা প্রাপ্ত বয়স হইতে সংক্রমিত হয়ে থাকে। এই পর্যায়ের ডায়বেটিস রোগী সাধারনত সংক্রমিত হওয়ার বহু কারন হতে পারে । সন্তান জন্ম গ্রহনের পূর্বে বা পরে যদি মাত্রী ডায়বেটিস রোগে সংক্রমিত হয়ে থাকেন বা বংশানুক্রমিক ভাবে পরিবারের কোনো সদস্য ডায়বেটিস রোগে পূর্বে হইতে সংক্রমিত হয়ে থাকিলে ডায়বেটিস রোগ হওয়ার আশংখা থাকে । এই ধরনের রোগী সাধারনত দূরঘটনা জনিত বা (Acute) আকস্মিক কোনো কারনে নতুবা অন্য কোনো রোগ যেমন কিডনি সম্পর্কিত রোগ বা শ্বাসকষ্ট জনিত রোগ,উচ্চ রক্তচাপ, ম্যাদ জনিত রোগ, অতিরিক্ত সরকরা শেবন,অনিদ্রা এবং বিশেষ ভাবে মাদক দ্রব্যাদি শেবনের ফল স্বরূপে ডায়বেটিস রোগে সংক্রমিত হয়ে থাকে। এবং প্রয়োজনীয় ঔষদ ও ঔষদ অপব্যবহারের ফলে এই রোগ সংক্রমিত হওয়া দেখা যায়। নিয়মিত চিকিৎসা ও যোগ, ধ্যান, ও শরীর চর্চার দ্বারা এই পর্যায়ের ডায়বেটিস রোগ হওয়া হইতে বিরত থাকা যায়।
3. জেস্টেশনেল ডায়বেটিস (Gestational Diabetes) : এই পর্যায়ের ডায়বেটিস রোগ সাধারনত মহিলাদের হয়ে থাকে। পুরুষ লোক এই পর্যায়ের ডায়বেটিস রোগে আক্রান্ত হয় না । গর্ভাবস্তাতে অধিক পরিমানে প্রটিন জাতীয় খাদ্য গ্রহন ও উচ্চ রক্তচাপ, শরীরে রক্ত কম হওয়া, গর্ভ অবস্থায় প্রয়োজনীয় ঔষদ শেবন, ঔষদাদির অপব্যবহার বা মাদক দ্রব্যাদি শেবন ও গর্ভ অবস্থায় দূর্ঘটনা জনিত কারনে এই পর্যায়ের ডায়বেটিস রোগে আক্রান্ত হওয়া দেখা যায় । গর্ভ অবস্থায় প্রয়োজনীয় চিকিৎসা গ্রহন করার ফলে এই পর্যায়ের রোগ দমন করা যায় । এই পর্যায়ের রোগী সাধারনত সন্তান জন্ম হওয়ার পর সম্পূর্ণ রূপে ডায়বেটিস রোগ হইতে নিস্তার পেয়ে থাকে ।
4. প্রি-ডায়বেটিস (Pre-Diabetes) : এই পর্যায়ের ডায়বেটিস রোগী সাধারনত রোগ হয়েছে বলে অনুমান বসত চিকিৎসা বা চিকিৎসকের সংস্পর্শে গতি করে থাকে ।
সাধারনত ডায়বেটিস রোগ সংক্রমিত সকল রোগী দের কিছু কুসংস্কারের বসবর্তী হয়ে রোগ চিকিৎসা করিতে কঠিন হয়ে থাকে। প্রয়োজনীয় চিকিৎসা, তন্ত্রবিদ্যা, কু রীতি নীতি, আচার, ও উপযুক্ত বিদ্যার অভাবে ডায়বেটিস রোগ হইতে নিস্তার পাওয়া কঠিন হওয়া পরিলক্ষিত হয় । ডায়বেটিস রোগীর পরিবারের সদস্য বর্গ, ডায়বেটিস রোগ বিষয়ে বিশেষ ভাবে জ্ঞান আহরন করা প্রয়োজন এতে রোগী কে রোগ হইতে আরোগ্য করে রাখা বা যত্ন করা সহজ হয়।
চার প্রকারের ডায়বেটিস রোগ গুলি হল ; টাইপ ওয়ান (Type 1), টাইপ টু (Type Two), জেস্টেসনেল ডায়বেটিস (Gestational Diabetes) এবং প্রি-ডায়বেটিস (Pre-Diabetes) ।
1. টাইপ ওয়ান (Type 1) : জন্ম হইতে জীবন কাল পর্যন্ত এই প্রকারে রোগী ডায়বেটিস রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী এই প্রকারের রোগী ডায়বেটিস রোগ দমন বা কমিয়ে রাখিতে পারে । এই প্রকারের রোগী সর্বদা বংশানুক্রমিক ভাবে বা জন্মকালে পেনক্রেয়ার্চ এ কোনো ধরনের আঘাত প্রাপ্ত হয়ে বা মাত্রী গর্ভ অবস্থায় এলকোহল বা মাদক দ্রব্যাদি শেবনের ফলে হতে পারে । ভারত জনসংখ্যার শতকরা 5% লোক এই পর্যায়ের ডায়বেটিস রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে । নিয়মিত ঔষদাদি গ্রহন ও শারিরীক ব্যাম ও ধ্যানাদি দ্বারা ডায়বেটিস রোগ দমন করা যায়।
2. টাইপ টু (Type 2) : এই পর্যায়ের ডায়বেটিস রোগী সাধারনত জন্ম অবস্থার পর হইতে আক্রান্ত হয়ে থাকে বা প্রাপ্ত বয়স হইতে সংক্রমিত হয়ে থাকে। এই পর্যায়ের ডায়বেটিস রোগী সাধারনত সংক্রমিত হওয়ার বহু কারন হতে পারে । সন্তান জন্ম গ্রহনের পূর্বে বা পরে যদি মাত্রী ডায়বেটিস রোগে সংক্রমিত হয়ে থাকেন বা বংশানুক্রমিক ভাবে পরিবারের কোনো সদস্য ডায়বেটিস রোগে পূর্বে হইতে সংক্রমিত হয়ে থাকিলে ডায়বেটিস রোগ হওয়ার আশংখা থাকে । এই ধরনের রোগী সাধারনত দূরঘটনা জনিত বা (Acute) আকস্মিক কোনো কারনে নতুবা অন্য কোনো রোগ যেমন কিডনি সম্পর্কিত রোগ বা শ্বাসকষ্ট জনিত রোগ,উচ্চ রক্তচাপ, ম্যাদ জনিত রোগ, অতিরিক্ত সরকরা শেবন,অনিদ্রা এবং বিশেষ ভাবে মাদক দ্রব্যাদি শেবনের ফল স্বরূপে ডায়বেটিস রোগে সংক্রমিত হয়ে থাকে। এবং প্রয়োজনীয় ঔষদ ও ঔষদ অপব্যবহারের ফলে এই রোগ সংক্রমিত হওয়া দেখা যায়। নিয়মিত চিকিৎসা ও যোগ, ধ্যান, ও শরীর চর্চার দ্বারা এই পর্যায়ের ডায়বেটিস রোগ হওয়া হইতে বিরত থাকা যায়।
3. জেস্টেশনেল ডায়বেটিস (Gestational Diabetes) : এই পর্যায়ের ডায়বেটিস রোগ সাধারনত মহিলাদের হয়ে থাকে। পুরুষ লোক এই পর্যায়ের ডায়বেটিস রোগে আক্রান্ত হয় না । গর্ভাবস্তাতে অধিক পরিমানে প্রটিন জাতীয় খাদ্য গ্রহন ও উচ্চ রক্তচাপ, শরীরে রক্ত কম হওয়া, গর্ভ অবস্থায় প্রয়োজনীয় ঔষদ শেবন, ঔষদাদির অপব্যবহার বা মাদক দ্রব্যাদি শেবন ও গর্ভ অবস্থায় দূর্ঘটনা জনিত কারনে এই পর্যায়ের ডায়বেটিস রোগে আক্রান্ত হওয়া দেখা যায় । গর্ভ অবস্থায় প্রয়োজনীয় চিকিৎসা গ্রহন করার ফলে এই পর্যায়ের রোগ দমন করা যায় । এই পর্যায়ের রোগী সাধারনত সন্তান জন্ম হওয়ার পর সম্পূর্ণ রূপে ডায়বেটিস রোগ হইতে নিস্তার পেয়ে থাকে ।
4. প্রি-ডায়বেটিস (Pre-Diabetes) : এই পর্যায়ের ডায়বেটিস রোগী সাধারনত রোগ হয়েছে বলে অনুমান বসত চিকিৎসা বা চিকিৎসকের সংস্পর্শে গতি করে থাকে ।
সাধারনত ডায়বেটিস রোগ সংক্রমিত সকল রোগী দের কিছু কুসংস্কারের বসবর্তী হয়ে রোগ চিকিৎসা করিতে কঠিন হয়ে থাকে। প্রয়োজনীয় চিকিৎসা, তন্ত্রবিদ্যা, কু রীতি নীতি, আচার, ও উপযুক্ত বিদ্যার অভাবে ডায়বেটিস রোগ হইতে নিস্তার পাওয়া কঠিন হওয়া পরিলক্ষিত হয় । ডায়বেটিস রোগীর পরিবারের সদস্য বর্গ, ডায়বেটিস রোগ বিষয়ে বিশেষ ভাবে জ্ঞান আহরন করা প্রয়োজন এতে রোগী কে রোগ হইতে আরোগ্য করে রাখা বা যত্ন করা সহজ হয়।
Comments
Post a Comment