মানসিক চাপ ইহার প্রতিকার
এই আলোচনা র মাধ্যমে আপনাদের জানিয়ে আমি অনেক আনন্দিত ও সাফল্য লাভ করেছি বলে গর্বিত অনুভব করবো, আপনাদের সহায়তা য় এই প্রবন্ধটি লিখিতে চেষ্টা করেছি।
মানসিক চাপ কি এবং কিভাবে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব বিস্তার করে থাকে। এখানে কিছু উদাহরণ এর দ্বারা ব্যক্ত করা হয়েছে। বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি তে আমরা প্রতিদিন সসিয়েল মেডিয়া বা অন্যান্য সংবাদ মাধ্যমে জরিত হয়ে থাকি। এবং সংবাদ অনুযায়ী আমরা অনেকেই লাইক, কমেন্ট, শেয়ার ইত্যআদই করে থাকি। এই ধরনের কার্য কলাপ যিনি সংবাদ পরিবেশন করেন তিনি ভ্রূখেপ করিতে ও পারেন বা নাও করিতে পারেন তাহাতে সংবাদ চ্যানেল বা সংবাদ বহনকারী বা পরিবেশন কারীর কোনো অসুবিধা পরিলক্ষিত হয় না। কিন্তু আমরা লাইক, কমেন্ট, শেয়ার ইত্যাদি করে নিজেকে গর্বিত অনুভব করে থাকি। এই ধরনের কার্য কলাপ হল মানসিক চাপের কারক কারন পরিবেশিত সংবাদ আমাদের দৈনন্দিন জীবনের কোনো বিষয়ে র সঙ্গে সামঞ্জস্য পূর্ণ নাও হতে পারে। কিন্তু আমরা সেই কার্যে নিজেকে নিয়োজিত করে রাখার ফলে আমাদের সাংসারিক জীবনে কিছু পরিমাণে হলেও প্রভাব বিস্তার করে থাকে। যাহার ফলে আমাদের সাংসারিক জীবনে বাধার সৃষ্টি হয় এবং মানসিক চাপ বৃদ্ধি পায়। এখানে সংবাদ উপভোগ করা হৈতে বিরত থাকিতে উক্তিটি ব্যক্ত করা হয়নি। এখানে মানসিক চাপ বৃদ্ধি করা হৈতে প্রতিকার বা নিস্তার পাওয়া একটি উপায় হিসাবে আলোচনা করা হৈয়াছে। অনেকে আবার এই ধরনের কার্য সম্পাদন করার পর কুকর্মেও নিজেকে নিয়োজিত করে ফেলে বা আবার কেহ বা নিজেকে সার্থকতা বা লাভ দায়ক বলে অনুভব করে থাকে। এই ধরনের কার্য কলাপ ই হল মানসিক চাপ বৃদ্ধি করাতে সহায়ক হয়।
মানসিক চাপ বৃদ্ধি রোধে করিতে আমাদের চিকিৎসক এর সহায়তা অতিপ্রয়োজনীয়। চিকিৎসক এর পরামর্শ অনুশরন করে ইহা রোধ করিতে আমরা সাফল্য অর্জন করিতে পারিব। এবং আমাদের দৈনন্দিন জীবন সুন্দর ও সুস্থ করে তোলার উপায় খুঁজে পাওয়া যাবে। আসলে কোনো বিষয়ে আলোচনার মাধ্যমেই আমাদের সেই সমস্যা বা ঘটনার সমাধান সম্ভব। এ জন্য লোক চর্চা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের বিশেষ ভাবে লাভবান বা লাভদায়ক নাও হতে পারে। কারণ লোক চর্চা করিলে অনেক সময় আমরা আনন্দ অনুভব করি আবার লোক চর্চা করিলে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যঘাত জন্মাতে সহায়ক হয়। ইহাতে আমরা মানসিক ভারসাম্যতা হারিয়ে ফেলার সম্ভাবনা বৃদ্ধি হয়।
যাহাই হউক আমাদের দৈনন্দিন জীবনের কর্ম রাজী, মানসিক চাপ হৈতে মুক্তি লাভ করিবার একমাত্র সহজ ও সরল উপায় হল চিকিৎসক এর পরামর্শ অনুশরন করা। অনেকেই আবার চিকিৎসক এর পরামর্শ বা সংষ্পর্ষে যাইতে অসুবিধা পাওয়া কাজটিও মানসিক চাপ বৃদ্ধির কারক । অতএব পরিবারের সদস্যরা এই বিষয়ে সাবধানতা বা যত্ন করা আবস্যক।
Comments
Post a Comment